‘দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতি, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার’ পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছেন এ সেনা কর্মকর্তা।
কর্নেল-মেজর আমাদু জানিয়েছেন, দেশটির সব সীমান্ত বন্ধ এবং দেশব্যাপী কারফিউ জারি করা হয়েছে। দেশের সব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমও আপাতত বন্ধ রয়েছে।
বিবৃতিপাঠের সময় আমাদুর পাশে আরও নয়জন কর্মকর্তা পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এই গ্রুপটি নিজেদের নাইজারের সুরক্ষায় গঠিত জাতীয় কাউন্সিল বলে দাবি করেছে। দেশটির ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়ে’ যেকোনো ধরনের বিদেশি হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছেন তারা।
এর কয়েক ঘণ্টা আগে নাইজারের প্রেসিডেন্সি জানায়, ‘প্রজাতন্ত্রবিরোধী বিক্ষোভ’ শুরু করেছেন এলিট গার্ড ইউনিটের সদস্যরা। এরপর সংবাদ সংস্থাগুলো জানায়, বিদ্রোহী বাহিনী প্রাসাদে প্রেসিডেন্ট বাজউমকে আটকে রেখেছে।
তবে সেনা মুখপাত্রের ঘোষণার সময় প্রেসিডেন্ট কোথায় ছিলেন বা তিনি পদত্যাগ করেছিলেন কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়।