গত বছরের সবচেয়ে দুঃখজনক ও আলোচিত ঘটনাগুলোর মধ্যে একটি ছিল ‘টাইটান’ সাবমার্সিবলের বিধ্বস্ত হওয়া। আটলান্টিকের তলদেশে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়েছিলেন দুই ক্রুসহ ব্রিটিশ ধনকুবের ব্যবসায়ী ও অভিযাত্রী হামিশ হার্ডিং, পাকিস্তানি ব্যবসায়ী শাহজাদা দাউদ ও তার ছেলে সুলেমান। তবে কেউ সেখান থেকে ফিরে আসতে পারেননি। সবাই নিহত হন।
বিলিয়নিয়ার ল্যারি কনর একজন রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী। অভিযান পরিকল্পনার বিষয়ে তিনি বলেন যে, সারা বিশ্বের মানুষকে তিনি দেখাতে চান— সমুদ্র শক্তিশালী হলেও এটি আনন্দদায়ক হতে পারে। কাজটি সঠিকভাবে করতে পারলেই হলো।
তবে প্রশ্ন হচ্ছে— গভীর সমুদ্রের এই পর্যটন শিল্পটিকে নিরাপদ প্রমাণ করতে গিয়ে যদি ল্যারি নিজেই অনিরাপদ অবস্থায় পড়ে যান? এই অভিযান ইতোমধ্যে বেশ আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।