লজেন্স
ক্যারামেল, লেবু লেন্স, টফিসহ সব ধরনের লজেন্স খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
এই সব লজেন্স দাঁতে আটকে যায়, যা ব্রাশ করলেও পুরোপুরি যায় না। পরে ধীরে ধীরে ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে এবং দাঁতে পোকা হয়। তাই লজেন্স এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
ওয়েফার্স
বাচ্চা হোক বা বড় অনেকেই মিষ্টির ইচ্ছে পূরণ করতে ওয়েফার্স জাতীয় ড্রাই স্ন্যাক্সের দিকে হাত বাড়ান। যা আপাত দৃষ্টিতে হালকা মিষ্টির খাবার মনে হলেও আদতে তাতে দাঁতের ক্ষতি হয়।
এসব খাবারে খুব বেশি পরিমাণ মার জাতীয় উপাদান থাকে, যা দাঁতে থাকা ব্যাকটেরিয়ার খাবার জোগায়।
ফ্রুট জ্যুস বা প্যাকেটজাত ড্রিংকস
এই লিস্টে এই পানীয়টি দেখে অনেকেই চমকে যেতে পারেন। কারণ সাধারণত এসব খাবারকে স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে চেনেন সবাই। কিন্তু ফ্রুট জ্যুস বা প্যাকেটজাত স্পোর্টস ড্রিংকস এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
এসব পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে, সঙ্গে থাকে এসিডও। যার ফলে নষ্ট হয় এনামেল।
দাঁতের যত্ন নেবেন যেভাবে
চিকিৎসকদের পরামর্শ, ফ্লুরাইড রয়েছে এমন টুথপেস্ট দিয়ে দিনে দুইবার ব্রাশ করতে হবে। দাঁতের মাঝে ঢুকে থাকা খাবারের টুকরা বের করে ডেন্টাল ফ্লসের ব্যবহার হবে। এসিড রয়েছে এমন পানীয় ও মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে যাওয়া ভালো। এ ছাড়া যদি কখনো কোনো মিষ্টি পানীয় বা কোল্ড ড্রিংকসের মতো কিছু খাওয়া হয়ে যায়, তাহলে তখনই মুখের ভেতর জল দিয়ে দাঁত ধুয়ে ফেলতে হবে।
দাঁতের সমস্যাকে আর পাঁচটা সমস্যার মতোই গুরুত্ব দিতে হবে। ফলে নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।