মুখের লালার মাধ্যমেও এবার করা যাবে গর্ভাবস্থার পরীক্ষা। মানে মুখের লালা দিয়েই বিশেষ কিটের সাহায্যে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করা যাবে।
এই বিশেষ কিটের নাম দেওয়া হয়েছে স্যালিস্টিক। তাই পরীক্ষা পদ্ধতিটিও স্যালিস্টিক প্রেগন্যান্সি টেস্ট নামে পরিচিত পেয়েছে।
প্রচলিত প্রেগন্যান্সি পরীক্ষা সংক্রান্ত কিটের মতো যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডের প্রায় সব ওষুধের দোকানে পাওয়া যাচ্ছে এই প্রেগন্যান্সি পরীক্ষার কিট। টেস্টিং কিটে থার্মোমিটারের মতোই একটি নলাকৃতির অংশ রয়েছে ফোমে মোড়ানো। সেটি থার্মোমিটারের মতোই কিছুক্ষণ মুখে রাখতে হয়। এ সময় মুখ থেকে যে লালা নিঃসৃত হয়, তা জমা হয় ফোমে।
এরপর সেই ফোমটি একটি প্লাস্টিকের টিউবে স্থানান্তর করতে হয়। সেই টিউবেই বায়োক্যামিকেল ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার ১৫ মিনিটের মধ্যে জানা যায় কেউ গর্ভবতী কিনা।
যদিও কিট কতোটা নির্ভুল ফল দেবে তা এখনো পরিষ্কার নয়।