দেশে একদিনে করোনায় আরও ২৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছ। এর আগে দেশে চলতি বছরের ১৯শে জুলাই ২৩১ জনের মৃত্যুর রেকর্ড ছিল। নতুন মৃত্যু নিয়ে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৯ হাজার ৫২১ জনে। নতুন করে রেকর্ড সংখ্যক শনাক্ত হয়েছেন ১৫ হাজার ১৯২ জন। এর আগে এবছরের ১২ই জুলাই সর্বোচ্চ শনাক্ত ছিল ১৩ হাজার ৭৬৮ জন। সরকারি হিসাবে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৮২৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ হাজার ৫২ জন এবং এখন পর্যন্ত ১০ লাখ ৯ হাজার ৯৭৫ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন।আজ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে আরও জানানো হয়, ৬৩৯টি পরীক্ষাগারে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৩ হাজার ৩১৬টি নমুনা সংগ্রহ এবং ৫০ হাজার ৯৫২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৭৫ লাখ ৬ হাজার ২৩৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষা বিবেচানয় গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৫ দশমিক ৬০ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
এদিকে বিভাগ ভিত্তিক শনাক্তের হার বিশ্লেষণে দেখা যায়, একদিনে দেশের মোট শনাক্তের ৫২ দশমিক ৩৪ শতাংশ রোগী রয়েছেন ঢাকা বিভাগে। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে মারা গেছেন ৭২ জন। শনাক্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৯৫৩ জন। এই বিভাগে শনাক্তের হার ২৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ। ঢাকা জেলায় (মহানগরসহ) শনাক্তের হার ২৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ। মারা গেছে ৩৬ জন।
ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন ৫ জন। শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৫৯৫ জন। শনাক্তের হার ২৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। চট্টগ্রামে মারা গেছেন ৬১ জন। এ বিভাগে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ৪৬৭ জন। শনাক্তের হার ৩৭ দশমিক ৬০ শতাংশ। রাজশাহীতে মারা গেছেন ২১ জন। শনাক্ত হয়েছে ৯০৮ জন। শনাক্তের হার ২০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। রংপুর বিভাগে মারা গেছেন ১৬ জন। শনাক্তের সংখ্যা ৬৭৮ জন। শনাক্তের হার ২৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। খুলনা বিভাগে মারা গেছেন ৪৬ জন। শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ১৮৬ জন। শনাক্তের হার ২৬ দশমিক ৩০ শতাংশ। বরিশাল বিভাগে মারা গেছেন ১২ জন। শনাক্তের সংখ্যা ৮৪১ জন। শনাক্তের হার ৩৯ দশমিক ৫৫ শতাংশ। একই সময়ে সিলেট বিভাগে মারা গেছেন ১৪ জন। শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৫৬৪ জন। শনাক্তের হার ৪১ দশমিক ৯৯ শতাংশ।