আমরা অনেকেই অনুধাবন করি না যে, আমাদের দেহ নিজের ক্ষমতাতেই রোগ প্রতিরোধ করতে পারে। নিজেই সারাইয়ের কাজও করতে পারে।
খাবরের কারণেও অ্যাজমা বা অ্যালার্জি হয়। এ অবস্থাকে স্কিন অ্যাজমা বলে। এই অ্যাজমা আর অ্যালার্জি সামলাতে কিছু পরামর্শ দিচ্ছেন তারা।
ত্বকে অযথা চুলকাবেন না।
অ্যাজমা বা চুলকানির সমস্যা হলে পানি না লাগানোর চেষ্টা করবেন।
ডিম খাবেন না।
মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে।
অ্যাজমা বৃদ্ধি করে এমন খাবার থেকে দূরে থাকবেন।
পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।
নিয়মিত নখ কাটতে হবে। নখের ময়লা স্কিন অ্যাজমার অন্যতম কারণ।
ব্যায়াম করতে হবে। অন্তত নিয়মিত ব্যায়াম করবেন।
খসখসে কাপড়ের পোশাক পরবেন না। এর ঘষায় অ্যাজমা ও অ্যালার্জি বৃদ্ধি পাবে।
ময়লা এবং নোংরা স্থানে অবস্থান করা যাবে না।
খাবার ব্যাপারে যা করতে হবে-
ভিটামিন বি এবং জিঙ্কসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এসব উপাদান চুলকানির উদ্রেক করে। সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে এমন খাবার খাবেন। সামুদ্রিক মাছ, পালং শাক এবং বাদামে থাকে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড।
ত্বকের যত্নে যা করবেন
আক্রান্ত অংশে প্রতিদিন ময়েশ্চার ক্রিম দিতে হবে।
গোসলের সময় দেহ পরিষ্কারের জন্য কড়া সাবান ব্যবহার করবে না। মধ্যম মানের বিউটি সোপ বেছে নিন।
আক্রান্ত অংশ ভিটামিন ‘ই’ ব্যবহার করুন।