স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন বলেছেন, বর্তমানে ওমিক্রনের মাত্রা আমরা সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে পেরেছি। এখন যে শনাক্ত হচ্ছে তার সবই প্রায় ওমিক্রন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ছাড়া অন্য কোনো উপায় এখনো নেই। দীর্ঘ মেয়াদী আমাদের এগুলো পালন করতে হবে।
তিনি বলেন, এখনই মাস্ক খুলে ফেলার মতো কিছু হয়নি। আমরা দেখেছি, ইতোমধ্যে অনেকেই ভাবছেন ওমিক্রনের প্রভাব কমে গেছে। ফলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে না। মাস্ক খুলে ফেলার পেছনে যুক্তি দিচ্ছেন। আমাদের খেয়াল করতে হবে, গতকালও ১৩ জন মানুষ মারা গেছেন। ৩৬২ জন শনাক্ত হয়েছেন।
রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত ভার্চুয়াল বুলেটিনে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই মুখপাত্র।
ডা. রোবেদ আমিন বলেন, ভাইরাসের মিউটেশন হচ্ছে, ভাইরাসের এখনো ইভোল্যুশন হচ্ছে। আবারও নতুন করে কোনো ভ্যারিয়েন্ট আসবে কি না সে শঙ্কাটা থেকেই যাচ্ছে। ওমিক্রনের যেসব নতুন নতুন উপধরন বিএ.২ বা অন্য কিছু, তা চলে আসার সম্ভাবনা থাকবে। যেসব রিস্কি গ্রুপগুলো আছে ডায়াবেটিস, হাইপার টেনশন, ক্যান্সারের রোগী স্টেরয়েড পাচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রে ওমিক্রন সিরিয়াস আক্রান্ত করতে পারে।