জরায়ুমুখ ক্যান্সার সচেতনতা মাস উপলক্ষ্যে আজ ১৮ জানুয়ারি সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনী এন্ড অবস্ধসঢ়; বিভাগের গাইনী অনকোলজি ইউনিট-এর উদ্যোগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে সচেতনতামূলক এক র্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
র্যালিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল ডাক্তার মো. আছাদুজ্জামান, গাইনি অনকোলজি ডিপার্টমেন্টের প্রধান প্রফেসর ডাক্তার নাজমা হক, গাইনি এন্ড অবস ডিপার্টমেন্টের প্রধান প্রফেসর ডাক্তার শিখা গাঙ্গুলি, ঢাকা মেডিকেল কলেজ সাবেক অধ্যাপক গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সামিনা চৌধুরী, প্রফেসর ডাক্তার ফিরোজ ওয়াজেদ, ডাক্তার লুৎফা বেগম লিপিসহ কলেজের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী ও নার্স অংশগ্রহণ করেন। র্যালি ও সেমিনারে সায়েন্টিফিক পার্টনার হিসেবে ছিল ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যাস লিমিটেড।
র্যালি শেষে গাইনী এন্ড অবস্ধসঢ়; বিভাগের গাইনী অনকোলজি ইউনিট-এর উদ্যোগে ‘প্রতিরোধে প্রতিকার, জরায়ুমুখ ক্যান্সার’ এই শ্লোগানে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভায় ঢাকা মেডিকেল কলেজের গাইনি অনকোলজি ডিপার্টমেন্টের প্রধান প্রফেসর ডাক্তার নাজমা হক জরায়ু মুখের ক্যান্সারের ওপর প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডাক্তার মো. শফিকুল আলম চৌধুরী, ঢাকা মেডিকেল কলেজের উপধ্যক্ষ অধ্যাপক ডাক্তার আব্দুল হানিফ টাবলু, গাইনি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর লতিফা শামসুদ্দিন, প্রফেসর ডাক্তার শিখা গাঙ্গুলিসহ অন্যান্যরা। আলোচনা সভায় বক্তারা জরায়ুমুখের ক্যান্সার প্রতিরোধে ঝুঁকিপূর্ণ নারীদেরকে দ্রুততম স্ক্রিনিং এবং ভ্যাকসিনেশনের ওপর জোর দেন। একইসাথে এই ক্যান্সার প্রতিরোধে সর্বত্র জনসেচেতনতা তৈরির আহবান জানান। আলোচনা সভায় ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের পক্ষ থেকে বক্তব্য প্রদান করেন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেলস ম্যানেজার মো. শহীদুল ইসলাম। উল্লেখ্য, জরায়ুমুখের ক্যান্সার প্রতিরোধে ‘প্যাপিলোভ্যাক্স’ ভ্যাকসিন খুবই কার্যকর বলে জানা গেছে।