বন্ধুর বউকে ভাগিয়ে এনে বিয়ে করায় আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড ইকার্দিকে নিয়ে সমালোচনা কম হয়নি। কয়েকদিন পর পর বউকে নিয়ে নানাভাবে আলোচনায় এসেছিলেন পিএসজির এ তারকা।
অথচ তিন সন্তানের জননী থাকা অবস্থায় নারার সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান ইকার্দি। প্রেমের টানে স্বামী-সন্তানদের ফেলে পিএসজির এ স্ট্রাইকারের কাছে চলে আসেন সেই নারী। ইকার্দির এই কাণ্ডে খুব ক্ষেপেছিলেন স্বদেশি কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনা। ম্যারাডোনা সে সময় বলেছিলেন, ‘যে ফুটবলার বন্ধুর বউকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করে তাকে কখনও জাতীয় দলে নেওয়া উচিত নয়। ’
প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে মডেল ওয়ান্ডা নারাকে বিয়ে করেন লোপেজ। ২০১২-১৩ মৌসুমে লোপেজের দল সাম্পদোরিয়াতে যোগ দেন ইকার্দি। এর পর একই দেশ হওয়ায় বন্ধুত্ব হয় দুজনের। সেখান থেকেই বন্ধুর স্ত্রী নারার সঙ্গে সখ্য বাড়ে ইকার্দির। এর পর একে অপরের প্রেমে পড়েন।