রোমাঞ্চকর এক লড়াই হয়েছে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা-নেদারল্যান্ডস ম্যাচে। ২-০ গোলে পিছিয়ে থাকার পর শেষ মুহূর্তে সমতায় ফেরে নেদারল্যান্ডস।
তিনি বলেছেন, ‘যখন নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়ে যায়, সব আর্জেন্টাইন ফুটবলাররা তার দিকে তেড়ে আসে। এরপর থেকে সে শুধু আর্জেন্টিনার পক্ষেই বাঁশি বাজিয়েছে। তিম্বারের পায়ে লাথি দেওয়া হয়েছে কিন্তু রেফারি ফাউল দিয়েছে আমাদের বিপক্ষে। ডি ইয়ং একটা স্বাভাবিক হেড জিতেছে, সে বাঁশি বাজিয়েছে। ’
‘আর্জেন্টিনার ফুটবলার আমাদের ডাগআউটের দিকে বল মেরেছে, পাত্তাই দেয়নি। মেসি তার হাত দিয়ে বল ধরেছে, সে কিছুই বলেনি। রেফারি সত্যিই কলঙ্কজনক ছিল। ’
মেসির দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার ব্যাপারে ডি ইয়ং বলেন, ‘লাহুজ ভালো মানুষ, ভালো রেফারি। কিন্তু এখানে অন্য কারণ ছিল। আমার মনে হয় অতিরিক্ত সময়ে সে পথ হারিয়ে ফেলেছিল। হতে পারে লিওনেল মেসির গ্রেটনেসের দ্বারা সে প্রভাবিত হয়েছে। এটা আসলে রেফারির দোষ না কিন্তু খেলায় প্রভাব রেখেছে। ’
সমতায় ফেরার পর জিতে যাবেন, এমন ভাবনা নাকি ছিল ডি জংয়ের। স্পেনের পর বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি তিন পেনাল্টি হারের রেকর্ড এখন নেদারল্যান্ডসের। তবে দ্বিতীয় গোল দেওয়ার পর ডি জংয়ের ভাবনা ছিল এমন, ‘আমি ভেবেছিলাম যে জিতে যাবো। একদিক থেকে এটাও মনে হচ্ছিলো, বিশ্বচ্যাম্পিয়নও হবো আমরা। ’