নাসিম রুমি: বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগসহ ফুটবল ফেডারেশনের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।
রোববার (৯ জুলাই) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগসহ ফুটবল ফেডারেশনের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।
রোববার (৯ জুলাই) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
একইসঙ্গে ফিফার টাকার দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের আদেশে স্থিতাবস্থা জারির আদেশও বহাল রেখেছেন আদালত। এছাড়া এ বিষয়ে জারি করা রুল ৩ সপ্তাহের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টকে নির্দেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।
গত ৩ মে বাফুফে কর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেছিলেন ব্যারিস্টার সুমন। তবে সেখানে ফল না পেয়ে ১৪ মে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, সিনিয়র সহসভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগসহ সংস্থাটির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন ব্যারিস্টার সুমন। ফুটবল একাডেমির পক্ষে এ রিট করা হয়।
গত ১৫ মে বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ দুদককে বাফুফে কর্তাদের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নির্দেশ দেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৪ এপ্রিল জালিয়াতি এবং মিথ্যাচারসহ ফিফার অন্তত চারটি আইন লঙ্ঘন করায় সব ধরনের ফুটবল কার্যক্রম থেকে আবু নাঈম সোহাগকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে ফিফা। একইসঙ্গে তাকে জরিমানা করা হয় প্রায় ১২ লাখ টাকা।