২০৩১ সাল পর্যন্ত উত্তর গোলার্ধের সময় কমতে থাকবে। সেই বছর ১৪ ডিসেম্বর শীত মৌসুমে রোজা অনুষ্ঠিত হবে। আর ২০৩০ সালে এক বছরে দুই রমজান অনুষ্ঠিত হবে। সেই বছর ৫ জানুয়ারি রমজান শুরু হবে। আবার একই বছর ২৫ ডিসেম্বর আবার রমজান মাস শুরু হবে। তার মানে ওই বছর ৩৫ বা ৩৬ দিন রোজা রাখতে হবে। ২০৬৩ সালেও একই বছরে দুই রমজান হবে। অতীতে ১৯৯৭ সালে এবং ১৯৬৫ সালেও এমনটি হয়েছে।
হিজরি বর্ষ চন্দ্র বর্ষপঞ্জিকা অনুসরণ করে। তাই চন্দ্রের হিসাবে বছরে ৩৫৪ থেকে ৩৫৫ দিন হয়। এদিকে সৌরবর্ষ হয় ৩৬৫ দিনের। এতে উভয়ের মধ্যে ১০ দিনের ব্যবধান হয়। ফলে প্রতি ৩০ বছর পর গ্রেগরিয়ান এক বছরে দুইবার রমজান পড়ে। বছর ঘুরে উত্তর গোলার্ধে রোজার সময় কমতে থাকে। এই স্থানে রোজার সময় ২০৩২ সাল পর্যন্ত ক্রমাগত কমতে থাকবে। ওই বছর রমজান মাস পুরোপুরি শীতের মধ্যে পড়বে। আর তখনকার সময়টি হবে বছরের সংক্ষিপ্ততম সময়। এরপর পুনরায় রোজার সময় বাড়তে থাকবে এবং গ্রীষ্মের সময়ে এসে পড়বে। ওই সময়টি হবে বছরের দীর্ঘতম সময়। ২০২৮ সালে তীব্র শীতের সময়ে রমজানের রোজা রাখতে হবে। আবার ২০৪৪ সালে প্রচণ্ড গরমের মৌসুমে রমজান হবে।