খ্রিষ্টানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ক্রিসমাস ডে বা শুভ বড়দিন রোববার (২৫ ডিসেম্বর)। এ উপলক্ষে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গির্জায় গির্জায় প্রার্থনা সভা সহ নানা উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিনটি উদযাপন করবে এ সম্প্রদায়ের মানুষ।
খ্রিষ্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশু খ্রিষ্ট মানবজাতির উদ্ধারকর্তা হিসেবে আবির্ভাব হয়েছিলেন। হিংসা বিদ্বেষপূর্ণ মানুষকে সুপথে আনার জন্যই তার আগমন হয়েছিল বলে মনে করেন এ সম্প্রদায়ের মানুষ।
আগের দিন অর্থ্যাৎ শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) মধ্যরাত থেকে পরের দিন রোববার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল পর্যন্ত চলে গির্জায় গির্জায় চলবে বিশেষ প্রার্থনা। বড়দিনে বাড়িতে বাড়িতে তৈরি হয় নানা পদের খাবার।
দিনটি উপলক্ষে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশেই সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও এদিনে ছুটি থাকে। বন্ধু-বান্ধব, মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন বিনোদন কেন্দ্র সহ একে অপরের বাড়িতে বেড়ান। সবার গায়েই থাকে নতুন পোশাক। শহরজুড়ে করা হয় হরেক রকম রঙ-বেরঙের টুনি বাল্বের আলো। ছোট ছোট কাটা আপেল, কমলা ও পপকর্ন দিয়ে সাজানো হয় ক্রিসমাস। উপহার নেবে নেচে নেচে মজার মজার উপহার বহন করা সান্তা ক্লজের কাছ থেকে।
বিভিন্ন গির্জা ও উৎসব কেন্দ্রগুলোতে শিশুদের নানা উপহার দিয়ে বেড়ান সান্তা ক্লজ।