বন্ধুরা অবশ্যই একে অপরকে ক্ষুদে বার্তা পাঠাতে পারবেন, ম্যাসেঞ্জারে কথা বলতে পারেন আবার ই-মেইলও করতে পারেন। কিন্তু বন্ধুর কথা শুনতে হলে একটি ফোন করা ছাড়া উপায় নেই। আবার ভার্চুয়ালভাবে সংযুক্ত না থেকে যদি ফোনে একবার কথা বলেন তাহলে সম্পর্কের গভীরতাটা আরো বাড়ে। সেই লক্ষ্যেই আজ, ২৮ ডিসেম্বর সারাবিশ্বে পালিত হচ্ছে ‘ন্যাশনাল কল এ ফ্রেন্ড ডে’।
‘ন্যাশনাল কল এ ফ্রেন্ড ডে’ দিবসের ইতিহাস
ক্রিসমাস এবং নববর্ষের মাঝেই পালিত হয় ন্যাশনাল কল এ ফ্রেন্ড ডে । এর কারণ হলো এই দুটি উৎসবের সময় যেন বন্ধুরা সংযুক্ত থাকে। বিশেষ করে এমন বন্ধুদের জন্য যারা কাছাকাছি থাকেন না।
আজকের এই প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে যদিও মানুষকে নানাভাবে একত্রিত করা সম্ভাব হয়েছে কিন্তু মানুষ আগের চেয়ে নিজেকে বেশি বিচ্ছিন্ন বোধ করতে পারে। কারণ সব কিছুই এখন প্রযুক্তি নির্ভর। ব্যক্তিগত যোগাযোগ বলতে যা বোঝায় সেটা হয় না। এই সংযোগ কথোপকথনের মাধ্যমেই শুধু তৈরি করা সম্ভব।
বড়দিন এবং নতুন বছরের এই সময়েই দিবসটিকে বেছে নেওয়ার কারণ, ছুটির সময় অনেকেই হতাশা এবং এমনকি আত্মহত্যার চিন্তাভাবনাও করে। তাই এই সময় একটা ভয়েস কল মানুষকে অনেকটা আনন্দ দিতে পারে। বন্ধুরা মনে করে তাদের নিয়েও বাকি বন্ধুরা চিন্তা করে।
কিভাবে দিবসটি পালন করবেন?
** বন্ধুকে একটি ফোন: এই দিনে প্রথম কাজ হলো বন্ধুকে ফোন করা। এরপর বন্ধুর খবর নিন কথা বলুন, সেটা ৫মিনিটের জন্য বা এক ঘণ্টার জন্য।
তবে আমাদের দেশে দিবসটি তেমন পালন করা না হলেও বাইরের দেশগুলোতে পালিত হয়।