মুক্তা সবসময় আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। অতি প্রাচীনকালে মুক্তা ব্যবহৃত হতো শুধু রাজা-বাদশা এবং সমাজের উঁচু স্তরের মানুষদের গয়নায়। ধারণা করা হয়, মুক্তা ব্যবহারের শুরু পারস্য থেকে এবং গয়নাতে ব্যবহার হতো।
সেখান থেকেই মুক্তার বিস্তার ঘটে সারা বিশ্বে এবং রত্নের রানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। ট্রেন্ডসেটাররা লাক্সারি প্রতীক হিসেবে পরা শুরু করলে এই মুক্তা ফ্যাশন জগতে স্থান দখল করে নেয়। এখন এর ব্যবহার বেড়েছে ব্যাপক ভাবে। শুধু দেশের বাইরে নয় বাংলাদেশেও এখন মুক্তার গহনা জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
তারই ধারবাহিকতা অব্যাহত রাখতে দেশীয় ব্রান্ড ‘টুইংক্লিং গ্ল্যাম’ (Twinkling Glam) আসল মুক্তার নতুন নতুন ডিজাইনে ফ্যাশন জুয়েলারীতে মেয়েদের জন্য নতুন মাত্র যোগ করেছে।
এটি যে শুধু ফরমাল বা ক্যাজুয়াল লুকে ব্যবহৃত হয়, এমন নয়, বর্তমানে মুক্তা বিয়ে এবং বিভিন্ন উপলক্ষেও ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি শাড়ি থেকে শুরু করে ওয়েস্টার্ন ড্রেসের সঙ্গেও মানানসই।
টুইংক্লিং গ্ল্যামের (Twinkling Glam) ওনার হাবিবা রহমান ছোঁয়া জানান, মুক্তার বিস্তার ফ্যাশন জগতে অনেক। এককথায় এটি জড়িয়ে আছে ফ্যাশনের সঙ্গে। মুক্তা স্টাইলিংয়ের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অনেকেই মুক্তাকে নিজের বিয়ের গহনা হিসেবে প্রাধান্য দিয়ে নতুন প্রোচলন শুরু করছেন। সুন্দর কিছু উপস্থাপন করতে শুধু মুক্তাই যথেষ্ট। চায়না, কোরিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানিকৃত মুক্তা দিয়ে আমরা বাজেট ফ্রেন্ডলি প্রাইসে নতুন নতুন ডিজাইনে সর্ব সাধারনের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছি।