স্বামীর মুখে কুকুরের মুখোশ। গলায় বেল্ট। বেল্টের এক প্রান্ত স্ত্রীর হাতে। এভাবে পুরো শহর ঘুরলেন তারা। গেলেন শপিংমল ও রেস্তোরাঁয়। এমন কয়েকটি ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই নারীর নাম লুয়ানা কাজাকি। তার স্বামী আর্থার ও উরসো। ব্রাজিলের রেলস্টেশনসহ বিভিন্ন জায়গায় ওই নারী এবং তার স্বামীকে দেখা যায় ছবি তুলতে।
সেই রেলস্টেশনে গলায় বেল্ট পরা স্বামী চার হাত-পায়ে হাঁটার ভঙ্গিতে চলছেন। স্ত্রী তাকে কুকুরকে আদর করার মতো করে গলায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন। তবে মুখোশ পরা স্বামীর চেহারা বাইরের লোক দেখতে পায়নি। সেখানে তারা দাঁড়িয়েও পোজ দিয়েছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পরা কয়েকটি ছবিতে দেখা যায়, একটি রেস্তোরাঁর টেবিলে বসে আসেন ওই তরুণী। টেবিলের পাশে তার স্বামী মুখোশ পরে কুকুরের ভঙ্গীতে বসে আছেন। এ সময় স্ত্রী একের পর এক খাবার খাচ্ছেন। আরেকটি ছবিতে চায়ের টেবিলে তাদের বসে থাকতে দেখা যায়।
ওই দৃশ্য ভিডিও করে অনেকেই পোস্ট করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
এমন উদ্ভট কাণ্ড ঘটানোর বিষয়ে লুয়ানা বলেন, তারা নিজেদের মধ্যে প্রেম-ভালোবাসা বাড়াতেই এই কাজ করেছেন।
ওই তরুণী আরও বলেন, লোকে কী মনে করবে, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আমি কোনো অপরাধমূলক কাজ করিনি। কাউকে কোনোভাবে বিরক্ত করিনি। ফলে কারও সমস্যা হওয়ার কথা না।
সেই রেলস্টেশনে গলায় বেল্ট পরা স্বামী চার হাত-পায়ে হাঁটার ভঙ্গিতে চলছেন। স্ত্রী তাকে কুকুরকে আদর করার মতো করে গলায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন। তবে মুখোশ পরা স্বামীর চেহারা বাইরের লোক দেখতে পায়নি। সেখানে তারা দাঁড়িয়েও পোজ দিয়েছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পরা কয়েকটি ছবিতে দেখা যায়, একটি রেস্তোরাঁর টেবিলে বসে আসেন ওই তরুণী। টেবিলের পাশে তার স্বামী মুখোশ পরে কুকুরের ভঙ্গীতে বসে আছেন। এ সময় স্ত্রী একের পর এক খাবার খাচ্ছেন। আরেকটি ছবিতে চায়ের টেবিলে তাদের বসে থাকতে দেখা যায়।
ওই দৃশ্য ভিডিও করে অনেকেই পোস্ট করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
এমন উদ্ভট কাণ্ড ঘটানোর বিষয়ে লুয়ানা বলেন, তারা নিজেদের মধ্যে প্রেম-ভালোবাসা বাড়াতেই এই কাজ করেছেন।
ওই তরুণী আরও বলেন, লোকে কী মনে করবে, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আমি কোনো অপরাধমূলক কাজ করিনি। কাউকে কোনোভাবে বিরক্ত করিনি। ফলে কারও সমস্যা হওয়ার কথা না।