নাসিম রুমি: ৪৩ বছর পর শিক্ষাজীবনের প্রথম শিক্ষকের সান্নিধ্যে কিছুটা সময় কাটিয়ে গেলেন চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ফেরদৌস।
১৯৭৯-৮০ সালের দিকে ফেরদৌসের বাবা তখন মানিকগঞ্জের শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি করতেন। সেই সুবাদে প্রথম কেজি স্কুল শিশু মঞ্জুরিতে (বর্তমানে আফরোজা রমজান স্কুল) ভর্তি হন ফেরদৌস। সেই স্কুলেই শিক্ষকতা করতেন শুক্লা রানী।
প্লে থেকে কেজি ওয়ান তিন বছর পড়ে। সেই ছোট্ট ফেরদৌস আজ বাংলাদেশের বড় তারকা।
দীর্ঘদিন পর স্কুলজীবনের প্রথম শিক্ষককে মনে রেখে ফেরদৌস এটাই তার কাছে বড় প্রাপ্তি। আমি মনে করি শিক্ষক হিসেবে আমি সার্থক।’ এমনটি জানালেন ফেরদৌসের শিক্ষক শুক্লা রানী। অনেক দিন ধরেই ক্যানসারে আক্রান্ত শিক্ষক শুক্লা রায়।
নিজের ফেসবুক পেজে বেশ কয়েকটি ছবিসহ এই ক্যাপশন লিখে পোস্ট করেছেন চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ। তাতে তিনি লিখেছেন— ‘আজ আমার জীবনের স্মরণীয় একটি দিন। অনেক সাধনার পর আজ আমি আমার জীবনের প্রথম শিক্ষক মানিকগঞ্জের শুক্লা মিসকে খুঁজে পাই, যিনি আমার জীবনের প্রথম শিক্ষাগুরু। আমরা একসঙ্গে ইফতার করলাম, কত গল্প, কত কথা! অসম্ভব সুন্দর কিছু সময় কাটালাম ঘিওরে মিসের দেবরের বাসায়, সবাই শুক্লা মিসের জন্য দোয়া করবেন।
৪৩ বছর পর শিক্ষাজীবনের প্রথম শিক্ষকের সান্নিধ্যে কিছুটা সময় কাটিয়ে গেলেন চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ফেরদৌস।
১৯৭৯-৮০ সালের দিকে ফেরদৌসের বাবা তখন মানিকগঞ্জের শিক্ষা কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি করতেন। সেই সুবাদে প্রথম কেজি স্কুল শিশু মঞ্জুরিতে (বর্তমানে আফরোজা রমজান স্কুল) ভর্তি হন ফেরদৌস। সেই স্কুলেই শিক্ষকতা করতেন শুক্লা রানী। প্লে থেকে কেজি ওয়ান তিন বছর পড়ে। সেই ছোট্ট ফেরদৌস আজ বাংলাদেশের বড় তারকা।
দীর্ঘদিন পর স্কুলজীবনের প্রথম শিক্ষককে মনে রেখে ফেরদৌস এটাই তার কাছে বড় প্রাপ্তি। আমি মনে করি শিক্ষক হিসেবে আমি সার্থক।’ এমনটি জানালেন ফেরদৌসের শিক্ষক শুক্লা রানী। অনেক দিন ধরেই ক্যানসারে আক্রান্ত শিক্ষক শুক্লা রায়।
নিজের ফেসবুক পেজে বেশ কয়েকটি ছবিসহ এই ক্যাপশন লিখে পোস্ট করেছেন চলচ্চিত্র অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদ। তাতে তিনি লিখেছেন— ‘আজ আমার জীবনের স্মরণীয় একটি দিন। অনেক সাধনার পর আজ আমি আমার জীবনের প্রথম শিক্ষক মানিকগঞ্জের শুক্লা মিসকে খুঁজে পাই, যিনি আমার জীবনের প্রথম শিক্ষাগুরু। আমরা একসঙ্গে ইফতার করলাম, কত গল্প, কত কথা! অসম্ভব সুন্দর কিছু সময় কাটালাম ঘিওরে মিসের দেবরের বাসায়, সবাই শুক্লা মিসের জন্য দোয়া করবেন।