জানা গেছে, ভাঙা হাত নিয়েই বুধবার সকাল থেকে টানা শুটিং করেছেন মিঠুন। বিকালে এক ঘণ্টার জন্য বিরতি নিয়েছিলেন। তবে, বিশ্রাম করেননি।
আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে উত্তর কলকাতার হেদুয়া থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত এক প্রতিবাদ মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।
১১ সেপ্টেম্বরের এই দিনেই শিকাগো শহরে বিশ্বের বিবেক জাগরণ ঘটিয়েছিলেন এক বাঙালি। তিনি স্বামী বিবেকানন্দ। তার ১৩১ বছর বাদে আরজি কর কাণ্ডে যখন বিবেক দংশনে ‘ক্ষতবিক্ষত’ সেই জাতিই।
তাই বিবেক জাগরণ মিছিলে যুক্ত হয়েছেন মিঠুন। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের উদ্যোগে আয়োজিত হয়েছিল এই প্রতিবাদ মিছিল।
বুধবার বিকাল ৪টার দিকে নাগাদ হেদুয়ায় স্বামীজির পৈতৃক বাসস্থান থেকে মিছিল শুরু হয়। শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে নেতাজি সুভাষচন্দ্রের মূর্তির পাদদেশে পৌঁছে শেষ হচ্ছে তাদের কর্মসূচি। এই মিছিলে মিঠুন চক্রবর্তীকে থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য স্মৃতিকুমার সরকার।