সম্পর্কের টানাপোড়েন অল্প দিনের নয়। চলছে তিনবছর যাবৎ। কখনও কাঁদা ছোড়াছুড়ি, কখনও বিচ্ছ্বেদের আলাপ, একা থাকা কিংবা নতুন কাউকে খোঁজা—সব মিলিয়ে পরিণতি এসেও গেছে। ভারতের একজন সাংবাদিক শুনিয়েছেন নেপথ্যের গল্প।
বিনোদন জগতের সেই অজানা সাংবাদিকের সূত্র ধরে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, হরিয়ানা না মুম্বাই, কোথায় তাঁরা থাকবেন—এই নিয়ে সমস্যার সূত্রপাত। চাহালের বাড়ি হরিয়ানায়। বিয়ের পর তিনি ও ধনশ্রী সেখানেই থাকতে শুরু করেন। প্রয়োজন পড়লে তবেই মুম্বাইয়ে আসতেন।
সূত্রের খবর, হরিয়ানায় থাকতে মোটেও রাজি ছিলেন না ধনশ্রী। মুম্বাইয়ে থাকতে চেয়েছিলেন। চাহালের ছিল ভিন্ন মত। ভারতীয় স্পিনার জানিয়েছিলেন, পরিবার ছেড়ে থাকতে চান না। সেটাই নাকি তাদের ডিভোর্সের আসল কারণ।
তবে এই বিষয়ে চাহাল বা ধনশ্রী কেউই মুখ খোলেননি। ভারতের গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় ফ্যামিলি কোর্টে তাদের চূড়ান্ত শুনানি হয়। যেখানে দুজনেই জানিয়েছেন সম্মতিতেই হয়েছে বিচ্ছ্বেদ।
২০২০ সালের ডিসেম্বরে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন যুবি ও ধনশ্রী। লকডাউনের সময় ধনশ্রীর থেকে নাচের প্রশিক্ষণ নেন চাহাল। প্রশিক্ষণের সময় তাদের প্রেম হয়। পরে পূর্ণতা পায় বিয়েতে। এরপর একাধিকবার তাদের মধ্যে সম্পর্কে ফাটল নিয়ে গুঞ্জন তৈরি হয়। এবার হয়েই গেছে।