English

25 C
Dhaka
রবিবার, ডিসেম্বর ২২, ২০২৪
- Advertisement -

অভিনেতা হতে এসে পরিচালক হলেন আদিত্য জনি

- Advertisements -

আদিত্য জনি ছোট বেলা থেকেই পড়াশুনার পাশাপাশি কচি কাচার আসর, স্কাউট করতে করতে গান শেখার নেশা মনে ধরলে ভর্তি হন-চাঁদপুর সংগীত নিকেতনে। গায়ক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে কিছু দিন গান শেখার পর-হঠাৎ করেই মনে হলো অভিনয় করবেন। অভিনেতা হওয়ার মন বাসনা নিয়ে শুরু করেন থিয়েটারে কাজ। চাঁদপুরের বর্ণচোরা নাট্যগোষ্ঠীতে নিয়মিত চলতে থাকলো মঞ্চে নাটক করা। চাঁদপুর সরকারি কলেজ থেকে পড়াশুনা শেষ করে ৯৮ সালে চলে আসেন ঢাকায়। খুজে নেন চাকুরী, চাকরিতে তার পেট ভরলেও মন ভরে না। মন পড়ে আছে থিয়েটারের মধ্যেই, ভর্তি হলেন লিয়াকত আলী লাকির থিয়েটারে। সকাল সন্ধ্যা অফিস তারপর থিয়েটার কিন্তু মিডিয়াতে কোথাও সুযোগ মিলছে না।
জনি বলেন, এস ডি রুবেল এর হাত ধরে মিডিয়াতে পথচলা শুরু করি। এক কথায় বলা যায় এস ডি রুবেল না হলে হয়তো আদিত্য জনিরও মিডিয়াতে আসা হতো না। ২০০৫ থেকে এখন পর্যন্ত প্রফেশনালী কাজ করে যাচ্ছি। বর্তমানে নাটক নির্মানে ব্যস্ত জনি। প্রচার চলতি ধারাবাহিক ‘দাদো’। নাগরিক টিভিতে প্রতি শনি, রবি, সোম ও মঙ্গলবার রাত ১০টায় নাটকটি প্রচার হয়। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মীর সাব্বির, তানিয়া বৃষ্টি, মৌমিতা মৌ প্রমুখ। যোগ করে জনি বলেন, দাদো ধারাবাহিক নির্মাণে মাঈনুল হাসান খোকন তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। জনি এরইমধ্যে বেশ কয়েকটি একক নাটক নির্মাণ করেছেন। সেগুলো প্রচারের অপেক্ষায় আছে।
জনি পরিচালিত উল্লেখযোগ্য নাটক হচ্ছে- অজ্ঞাতবাস, প্রথম ভালোবাসা, চোখের আলো, হ্যাপি-বার্থ ডে টু ইউ, পাশে থাকাই কাছে থাকা না, অতিথি, যেমন জামাই তেমন বৌ, অনুক্ষনে অনুভবে, এ কেমন কাছে আসা, স্বপ্নে জরানো সুরের তার, দুই পুতুলের গল্প, স্বপ্নের সিড়ি, স্যালুট, ভালবাসার চাদর, স্বপ্নের করিডোরে, মেঘ মালা, সহেনা যাতনা, পেন্সিলে আকা জীবন, অথৈ নীলিমা, অচেনা রাত্রির অজানা গন্তব্য, যাও পাখি বলো, ডুব সাঁতার, নায়িকার বিয়ে-২, ছেলে ধরা, বাটপার, টু-লেট পার্টনার, অনুশোচনা।

Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন