একজন মায়ের সন্তান শূন্যতার প্রতিফলন ঘটেছে এই গল্পে। মায়ের কোলে আদৌ কি ঘুমাতে আসে কোনো সন্তান নাকি শূন্যই রয়ে যায়- তার মনস্তাত্ত্বিক দৃশ্যায়ন ঘটেছে এই গল্পে। গল্পের চরিত্র বেলীর মনে সর্বদা মানবিক বিষয় গুলো কাজ করে। প্রকৃতির আলো আঁধারের এই মুহুর্তে যে প্রাণটি দম নিয়ে চলাফেরা করছে তাকে সে মারতে চায় না।
প্রসব যন্ত্রনায় বেলী কাতর হয়ে ওঠে আর তখনই শুরু হয় এক অশরীরী শব্দ। মানবিক প্রেম আর মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব নিয়ে এগিয়ে যায় বাতাসের লাল ফুল গল্পটি। সিনেমাটোগ্রাফি ও ন্যাচারাল দৃশ্যগুলো মুগ্ধ করার মিতো। গল্পের প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইকবাল হোসেন এবং শারমিন আখি। দুজনেই ন্যাচারাল অভিনয় করেছেন। ইকবাল হোসেন সবসময় এর মত ছিলেন অনবদ্য।