English

24 C
Dhaka
শুক্রবার, নভেম্বর ১৫, ২০২৪
- Advertisement -

বিচ্ছেদ নিয়ে প্রশ্ন, জবাবে যা বললেন জয়া আহসান

- Advertisements -

জয়া আহসান, দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। কথা বলেছেন ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে।

ভারতীয় গণমাধ্যমের ওই সাক্ষাৎকারে তার অভিনয়ে আসা, অভিনয়ের প্রতি ভালোবাসা, নাটক ছেড়ে বড় পর্দায় নাম লেখানো, দুই বাংলায় বিভিন্ন চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ নানা প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। এ সময় তাকে বিচ্ছেদ নিয়েও প্রশ্ন করা হয়।

Advertisements

ফিল্মফেয়ারের ওই প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, “বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রির বর্তমান সময়ের একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। গত বছর তিনি “কড়ক সিং” ওয়েব ফিল্ম দিয়ে বলিউডে নাম লিখিয়েছেন। তিনি নারী চরিত্রটিকে অনন্য এক মর্যাদায় নিয়ে গিয়েছেন। তার অভিনয়দক্ষতা হিন্দি সিনেমার দর্শকদের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে।”

এতে আরও বলা হয়, তিনি সেরা অভিনেত্রী হিসেবে ফিল্মফেয়ার, ক্রিটিকস অ্যাওয়ার্ডসহ একাধিক বিদেশি পুরস্কার যেমন ঝুলিতে ভরেছেন, তেমনি ছয়বার বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছেন।”

সাক্ষাৎকারের শুরুতেই জয়াকে প্রশ্ন করা হয়, এর আগেও বলিউডে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন কি? জয়া জানান, বেশ কিছু কাজের সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ‘কড়ক সিং’ দিয়ে শুরু করা তার কাছে উপযুক্ত সময় মনে হয়েছে। ছোট হলেও চরিত্রটির নানা স্তর তাকে সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করেছে।

Advertisements

অভিনয় শুরুর দিকে জয়ার তেমন কোনও পরিকল্পনা ছিল না। তবে সৃষ্টিশীল মাধ্যমে কাজ করার অদম্য ইচ্ছা ছিল।

জয়া আরও জানান, তিনি পড়াশোনায় খুবই ভালো ছিলেন। পাশাপাশি গান ও ছবি আঁকায় আলাদা মনোযোগ ছিল। আবার শৈশব থেকে অভিনয়ও তাকে টানত। কিন্তু তার পরিবারের কারও সঙ্গে মিডিয়ার কোনও যোগসূত্র ছিল না। অভিনয়ের স্কুলেও তার পড়া হয়নি। নিজের মতো করেই একটু একটু করে অভিনয়ের পথে পা বাড়ান। যদিও তার মুক্তিযোদ্ধা বাবা এ এস মাসুদ চাইতেন, মেয়ে ফরেন সার্ভিসে যোগদান করুক। কিন্তু সেদিকে জয়ার আগ্রহ ছিল না।

ক্যারিয়ার নিয়ে নানা প্রসঙ্গে উঠে আসে ওই সাক্ষাৎকারে। পরবর্তী সময়ে তার বিবাহবিচ্ছেদ এবং পরে কাজের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গও উঠে আসে। এ সময় জয়া আহসান বলেন, “উত্থান-পতন প্রত্যেক মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটা যুদ্ধের মতো। সেই সময়ে আমার মানসিক ধারণাটাই পরিবর্তন হয়ে গেল। আমি পুরোপুরিভাবে কাজের দিকে দৃষ্টি ঘোরাই। সাধারণত সেই সময়ে মেয়েরা অনেক কিছু থেকেই বিচ্যুত হয়ে পড়ে। এমনকি ফোকাস থেকেও সরে যায়। কিন্তু আমার কাজ আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছে। যে কারণে আমি কাজকেই ভালোবেসেছি। আমি কখনওই কাজ থেকে দূরে সরিনি। আমি আমার এই যাত্রাকে ভালোবাসি। এর মধ্য দিয়েই মানুষ আমার প্রশংসা করেন, আমি কাজকেই সম্মান করি।”

Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ

আল কোরআন ও আল হাদিস

আজকের রাশিফল

উধাও তাজমহল!

- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন