মে মাসের ১৩ তারিখ, তাদের আশীর্বাদের দিন ঠিক হয়েছে। তাঁর আগেই নিজেদের জায়গায় পৌঁছলেন দুজনে।
বিমানবন্দরে নামতেই ঘরে ধরলেন পাপারাজ্জিরা। আর তাদেরকে দেখেই মুচকি হাসছেন, দুজনে। ক্রমাগতই সকলকে ধন্যবাদ বলতে লাগলেন পরী। তবে, থামার নয় পাপারাজ্জিরাও। সোজা জিজ্ঞেস করলেন, বিয়েতে ডাকছেন তো আমাদের? পরীর পরনে লাল পোশাক, অন্যদিকে রাঘব বরাবরের মতোই পড়েছেন কালো ফরমাল পোশাক। দুজনেই বেশ খুশি।
একদিকে, লজ্জাও পাচ্ছেন তারা। এরইমধ্যে আওয়াজ ওঠে, দাদা-বৌদি আপনাদের অনেক শুভেচ্ছা। শোনামাত্রই হেসে দিলেন দুজনে।
কিছুদিন আগেই আইপিএল দেখতে গিয়ে প্রকাশ্যে রাঘবের কাঁধে মাথা রেখেছিলেন পরী। তারপর থেকেই জল্পনায় সিলমোহর। এদিকে দিল্লি আসতেই, তাঁকে এয়ারপোর্টে আনতে গিয়েছিলেন রাঘব।