বলিউডে লাস্যময়ী অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম দিয়া মির্জা। ২০০০ সালে মিস এশিয়া প্যাসিফিক খেতার জেতার পর বলিউডে পা রাখেন দিয়া মির্জা। ‘রেহেনা হ্যায় তেরে দিল মে’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ হয় অভিনেত্রীর। তারপর বেশ কিছু ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন দিয়া।
স্বামী বৈভব রেখীকে একজন কবিতাপ্রেমী উল্লেখ করে দিয়া বলেন, “বৈভবের কবিতার সাথে খুব ভালো বোঝাপড়া আছে। সে বাইরের সফর থেকে ফিরে আসার সময় একটি নাজম লিখে নিয়ে আসে। আমি সেই সব কার্ড সংগ্রহ করে রাখি। ”
বয়স কোনো বিষয় নয় উল্লেখ করে দিয়া বলেন, “আমার মা আমাকে বলেছিলেন, ব্যক্তিগত বৃদ্ধির চেয়ে সুন্দর আর কিছু নেই। বয়সটা কখনোই গুরুত্বপূর্ণ নয়। আপনারা টাবুকেই দেখুন। এ বছর দুটি হিট সিনেমা উপহার দিয়েছে সে। ”
ছেলের নাম আজাদ কেন রাখা হয়েছে, এমন প্রশ্নের জবাবে দিয়া বলেন, “দুই বছর আগে হাতে ‘আজাদ’ ট্যাটু করিয়েছিলাম। আমার অন্য কোন ট্যাটু নেই। আমি এই ট্যাটুটি করেছি কারণ আমি এমন কিছু আবিষ্কার করেছিলাম যা একজন নারী হিসেবে আবিষ্কার করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর সেটি হল ভয়ের সাথে বন্ধুত্ব করার ক্ষমতা। আমার কাছে আজাদি হলো ভয় থেকে মুক্তি। সব শিশুই ভয়মুক্ত হয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাই আমার ছেলের নাম আজাদ। আর আমি দোয়া করি সে যেন সারাজীবন ভয়মুক্ত থাকে। ”