এর পরই ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ঋতু। বুদ্ধদেবের মতো নিজেও দেহদানের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমার ফুফু, ফুফা একই পথের পথিক। আমিও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর (বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য) পথেই হাঁটব।
বুদ্ধদেব সম্পর্কে অভিনেত্রী বলেন, ‘ভীষণ বুদ্ধিদীপ্ত। আর প্রচণ্ড রসিক। কথায় কথায় বেশ মজা করতেন।
উনার আমলে বেশ কয়েকবার মুখোমুখি হয়েছি। যতবার সামনাসামনি হয়েছি, হাসিমুখে কথা বলেছেন।’
ঋতুপর্ণার সঙ্গে মধুর সম্পর্ক ছিল প্রয়াত এ রাজনীতিবিদের। পেয়েছেন তার স্নেহ। অভিনেত্রীর ‘পারমিতার একদিন’, ‘আলো’ ছবি দুটি প্রয়াত রাজনীতিবিদের প্রিয় ছিল।
ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ার পরও ঋতুপর্ণাকে প্রশংসায় ভাসিয়েছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।