শাহ হুমায়রা হোসেন সুবাহ: ৫/৬ মাস ধরে ইলিয়াসের পরিবার আমার পরিবার নিয়ে মীমাংসার জন্য আমাকে বলা হচ্ছিল, তাই আমি তাদের সাথে এখন মীমাংসা হয়ে গেছি এবং কেস তুলে নিয়েছি সেও তাই করেছে।
আর যা হয়েছে দুইজনেরই জীবনের ভালোর জন্যই হয়েছে। আর দুই পরিবার এবং গণমান্য ব্যক্তিদের পরামর্শ ও অনুরোধে।
এখন দেনমোহরের টাকা আর কিছু ক্ষতিপূরণ দিয়ে সাধু হওয়ার চেষ্টায় আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করেই যাচ্ছে সামাজিকভাবে। দেনমোহরের টাকা দিয়ে এতো নাটক করার কী আছে?
না দিতে পারলে তখনই মীমাংসার সময়ে বলতো আমরা দিতে পারবো না।
কিন্তু তখন এই কথাগুলো বলেনি তার পরিবার!
শুধুমাত্র আমাকে ছোট করার জন্যই সামাজিকভাবে এইসব বলা এবং করা হচ্ছে।
অথচ মীমাংসার আপসনামায় স্পষ্ট করে লেখা আছে, কেউ কারও বিরুদ্ধে সামাজিকভাবে কোন হেয় প্রতিপন্নমূলক কথা একে অপরকে বলবো না এবং একে অপরের মামলা নিজ দায়িত্বে তুলে ফেলবো।
বিয়ের পর আইনগতভাবে দেনমোহরের ভরণপোষণ, খোরপোষ এর টাকা প্রতিটা মেয়ের প্রাপ্য অধিকার এবং এটি অবশ্যই হালাল ইসলামিক শরীয়া মোতাবেক কারণ তার সাথে আমার ভালোবেসে বিয়ে হয়েছিল। সংসার তো আমি শেষ অবধি করতে চেয়েছি। শুধু সংসার বাঁচানোর জন্য আমি তো তার মতো তাকে ছেড়ে কোথাও যাইনি।
আর আমি তাদের মতো কাউকে বলিও নাই আসেন আমার সাথে মীমাংসা করেন এবং টাকা দিয়ে আমাকে উদ্ধার করেন!
আমি আর কোনো প্রকারের কাদা ছোড়াছুড়ি করতে চাই না। দুই পরিবারে সম্মানের দিকে তাকিয়েছি জন্যই মীমাংসা করেছি। আইনের প্রতি আমার শ্রদ্ধা এবং আস্থা ছিল আছে এবং থাকবে। এবং আল্লাহ যা করেছেন মঙ্গলের জন্যই করেছেন।
সাংবাদিক ভাই ও বোনদের কাছে এতটুকুই বলতে চাই, বিয়ের পর আমাদের জীবনে সমস্যার তৈরি হয়েছিল তা আমরা পারিবারিক এবং আইনগতভাবে মিটিয়ে নিয়েছি। তাই একতরফা মনগড়া ভাইরাল হেডলাইন দিয়ে আর আমাদের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে নিউজ করে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না।
নিজেরাও ভালো থাকুন আমাকেও ভালো থাকতে দিন।
ধন্যবাদ।
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)