এখনো অনেক শিক্ষার্থীর হাতে পাঠ্যবই পৌঁছায়নি। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে জবাবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, যদি কোথাও পাঠ্যবই পৌঁছতে দেরি হয়ে থাকে, সে বিষয়ে খতিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাছাড়া ওয়েবসাইটে প্রতিটি বই দেওয়া আছে। শিক্ষকরা তা থেকেও পড়াতে পারেন।
শুক্রবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে সকালে চাঁদপুর সার্কিট হাউজে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়েছেন। তার কন্যা শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমাণের পর এখন স্মার্ট বাংলাদেশের পথে আমাদের নিয়ে যাচ্ছেন। আগামী ২০৪১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সেই স্বপ্নের পুরোপুরি বাস্তবায়ন হবে।
শিক্ষা, রাজনীতি, অর্থনীতি থেকে শুরু করে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের স্মার্ট হতে হবে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, জ্বালাও-পোড়াও, সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড আর অরাজকতা তৈরি করে স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমাণ থামিয়ে দেওয়া যাবে না। শুধু তাই নয়, শিশুদের এখন থেকে তাদের মেধা এবং মননে সুন্দর একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখাতে হবে। তাই প্রতিটি শিক্ষাক্ষেত্রে সরকার নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এক্ষেত্রে শিক্ষামন্ত্রী গণমাধ্যমেরও সহযোগিতা চান।
চাঁদপুর সার্কিট হাউজে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ, জেলা জজকোর্টের পিপি রনজিত রায় চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা তোফাজ্জল হোসেন এসডু পাটোয়ারী, চাঁদপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি এএইচএম আহছানউল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক আল ইমরান শোভন প্রমুখ।