বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে স্থাপিত ১৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করেছে সরকার।
রোববার (৩১ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ে এমপিওভুক্ত হয়েছে চারটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। মাধ্যমিক পর্যায়ে এমপিওভুক্ত হয়েছে আটটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। আর উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের একটি কলেজ ও ডিগ্রি পর্যায়ে ছয়টি কলেজ।
নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ে এমপিওভুক্ত হওয়া চারটি স্কুল হলো- কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার পূর্ব চন্ডিপুর বঙ্গবন্ধু নিম্ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, জামালপুর সদরের বঙ্গবন্ধু আইডিয়াল স্কুল, বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার পরানপুর শহীদ শেখ আবু নাসের মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং গোপালগঞ্জ সদরের শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়।
মাধ্যমিক পর্যায়ে এমপিওভুক্ত হওয়া আটটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হলো-পঞ্চগড় সদরের চাকলাহাট বঙ্গবন্ধু বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়, পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়, নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়, পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার মাধপুর শেখ হাসিনা উচ্চ বিদ্যালয়, গাজীপুর সদর উপজেলার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল, শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার মানিকনগর শেখ হাসিনা উচ্চ বিদ্যালয় এবং হবিগঞ্জের মাধরপুর উপজেলার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়।
উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে এমপিওভুক্ত হওয়া প্রতিষ্ঠানটি হলো- ময়মনসিংহের তারাকান্দার শেখ মুজিব কলেজ।
আর ডিগ্রি পর্যায়ে এমপিওভুক্ত হওয়া কলেজগুলো হলো- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রি কলেজ, ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংলকৈল উপজেলার নেকমরদ বঙ্গবন্ধু কলেজ, রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার খালাশপীর বঙ্গবন্ধু কলেজ, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার বঙ্গবন্ধু মহিলা কলেজ, ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল কলেজ এবং সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার বঙ্গবন্ধু মহিলা কলেজ।
শুধু এমপিও ভুক্তি না. খারাপ রেজাল্ট এর জন্য প্রতি বছর প্রত্যেক বোর্ড এ একটি করে প্রতিষ্ঠানের এমপিও বাতিলের রেওয়াজ চালু করলে লেখাপড়ার মান ভালে হতো। কম্পিটিশন হত। ভাল