English

19 C
Dhaka
শনিবার, ডিসেম্বর ২১, ২০২৪
- Advertisement -

হাট-বাজার, অফিস-আদালত সব কিছু চলছে, তাহলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ কেন?: নুর

- Advertisements -

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে। প্রয়োজনে শিক্ষা কার্যক্রমের সময়সীমা কমিয়ে আনতে হবে। পাঁচ দিনের পরিবর্তে প্রয়োজনে সেটা তিন দিন করা যেতে পারে। একই ক্লাস শিফট করে নেয়া যেতে পারে। কিন্তু শিক্ষা কার্যক্রম আর একটা দিনও বন্ধ রাখা যাবে না।

আজ বুধবার বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি সংলগ্ন রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে স্বাস্থ্যবিধি মেনে হল খুলে পরীক্ষা নেয়া, করোনাকালে ভর্তি ফি, বেতন ও উন্নয়ন ফি মওকুফ এবং শিক্ষাসংকট মোকাবিলায় এক ছাত্রসমাবেশে এ দাবি জানান তিনি।

নুর বলেন, হাট-বাজার, মাঠ-ঘাট, বাস-লঞ্চ স্টিমার ও অফিস-আদালত সব কিছু চলছে, তাহলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলতে সমস্যা কোথায়? খুব সাধারণ প্রশ্ন। ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়েছিল, তারপর সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতেও কর্মঘণ্টা কমিয়ে আনা হয়েছিল, লোকবল কমিয়ে আনা হয়েছিল-সেটার একটা যৌক্তিকতা ছিল। কিন্তু এখন আর কোথাও এভাবে সংকুচিত করে কাজ চলছে না। একেবারে পূর্ণোদ্যমে চলছে। তাহলে ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন বন্ধ থাকছে?

তিনি আরো বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার ফলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের চেয়েও স্কুল-কলেজের কমলমতি শিক্ষার্থীরা মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে তারা এক প্রকার বই বা পাঠ্য পুস্তুক থেকে দূরে আছে। যে বলছিল অনেকেই অনলাইন ক্লাসে অনেকেরই মনযোগ থাকে না। যেখানে ছাত্র-শিক্ষকদের মধ্যে ইন্টার অ্যাকশন থাকে না সেখানে কিভাবে মনযোগ থাকবে?

তিনি বলেন, সরকারের একজন মন্ত্রী বলেছেন শিগগিরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে। আমরা এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই। কারণ তারা বুঝতে পেরেছেন এখন অন্তত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা দরকার। এখন সেটা যেন কথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ না থাকে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন