তিনি তাদের জানান, ভাঙন ঠেকাতে আগে যেমনটা ছিল, বর্তমানে তার দ্বিগুণ শক্তিশালী করে বাঁধ নির্মাণ করা হচ্ছে।
পদ্মার ভাঙনে রাজবাড়ী, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ থেকে শরীয়তপুর অংশ সবচেয়ে নাজুক। মূল পদ্মার পাশাপাশি এর শাখা নদীগুলোও বর্ষায় ভয়ংকর হয়ে ওঠে। প্রতিবছর হাজার হাজার পরিবার নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নদীভাঙন রোধ এবং নদীগুলোকে নাব্য রাখার জন্য একটি মহাপরিকল্পনা নিয়ে এগোতে হবে। নদীগুলোর গভীরতা বাড়াতে হবে। তীর রক্ষা বাঁধ আরো মজবুত ও স্থায়ী করে গড়ে তুলতে হবে।