জানা যায়, ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়ায় চালের আমদানি খরচ অনেক বেশি হয়ে যায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা বাজারের বিদ্যমান দামের চেয়েও বেশি হয়ে যায়। সে কারণে বেসরকারি আমদানিকারকরা অনুমতি পেলেও চাল আমদানিতে খুব একটা আগ্রহী হচ্ছেন না। এ অবস্থায় বাজারে চালের সরবরাহ বাড়ানো নিয়ে সংশয় থেকেই যায়।
চালের বাজার অস্থির হলে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি অনেক বেড়ে যায়। বাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, জিটুজি পর্যায়ে বা সরকারিভাবে চাল আমদানি করে গুদামে নিলে হবে না, বাজারে চালের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে হবে। সঠিক পন্থায় এগুলো বাজারে দিতে হবে। বাজারে সরকারের হস্তক্ষেপ বাড়াতে হবে।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশেরও (টিসিবি) সক্ষমতা বাড়াতে হবে। কার্ডের মাধ্যমে চাল বিক্রি, ট্রাক সেল, ওপেন মার্কেট সেলসহ এ ধরনের আরো উদ্যোগ নিতে হবে। পাশাপাশি সিন্ডিকেট, মজুদদারিসহ যেসব কারসাজির মাধ্যমে বাজার অস্থির করা হয় সেসব কারসাজির বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।