প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন ও পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে জলাশয় ভরাট নিষিদ্ধ হলেও এর তোয়াক্কাই করা হয়নি। নেওয়া হয়নি জেলা প্রশাসন বা পৌরসভার কোনো অনুমতিও। বেশি ড্রেজার পাইপ বসিয়ে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে বালু এনে কয়েক দিনের মধ্যে পুকুরটি ভরাট করা হয়। কোনো ধরনের দরপত্র ছাড়াই কেটে ফেলা হয়েছে সরকারি গাছ।
স্থানীয় সুধীমহল মনে করে, পুকুর ভরাট না করে কর্তৃপক্ষ চাইলে ভবনটি অন্যত্র নির্মাণ করতে পারত। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বলেন, ঠিকাদার আর স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগই বিষয়টি বলতে পারবে। জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী বললেন, ‘ভবনের কিছু অংশ পুকুরের ভেতরে পড়েছে শুনেছি। তবে পুকুরটি পুরোপুরি ভরাটের বিষয়ে আমি সেভাবে জানিও না।’