এক মাস আগে খোলা সয়াবিন তেলের লিটারপ্রতি দাম ছিল ১৫০ টাকা।
কয়েক বছর ধরেই বাজারে একটি প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, আর তা হলো পবিত্র রমজান মাস শুরুর দু-তিন মাস আগে থেকেই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়া। দফায় দফায় দাম বাড়তে থাকে। আগামী মার্চ মাসের প্রথমার্ধেই শুরু হবে রমজান মাস।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বাজারে এত বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে যে শুল্ক হ্রাস করাসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়ার পরও নিত্যপণ্যের দাম কমছে না।
শুধু ভোজ্য তেল নয়, বাজারে প্রায় প্রতিটি খাদ্যপণ্যের দামই অত্যধিক। মানুষ কতটা অসহায়, তা টিসিবির ট্রাকের সামনে ক্রমবর্ধমান ভিড় থেকেও কিছুটা অনুমান করা যায়। বাজারে হস্তক্ষেপ না বাড়ালে উত্তরোত্তর পরিস্থিতি খারাপের দিকেই যাবে। ভোক্তার স্বার্থ দেখার জন্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থা রয়েছে। তাদের আরো গতিশীল হতে হবে, কর্মকাণ্ড আরো বাড়াতে হবে। শুল্কছাড়ের সুবিধা কোথায় যাচ্ছে, তা খুঁজে বের করতে হবে। নানা ধরনের সিন্ডিকেটবাজি ও অদৃশ্য কারসাজি বন্ধ করতে হবে।