একই দৃশ্য দেখা যায় প্রেমাশিয়া, খানখানাবাদ গ্রাম, পুকুরিয়ার তেইচ্ছিপাড়া, সাধনপুরের রাতা খোর্দ, ছনুয়ার ছোঁ ছনুয়া ইত্যাদি এলাকায়। সিসি ব্লকের সিমেন্ট উঠে গিয়ে সিসি ব্লক ভেঙে গেছে।
কিছু অংশে গত বর্ষায় বেড়িবাঁধের ভাঙন ঠেকাতে জরুরিভাবে ডাম্পিং করা হাজার হাজার জিও ব্যাগও বঙ্গোপসাগর কিংবা সাঙ্গু নদীর গর্ভে তলিয়ে গেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী অনুপম পাল জানান, বাঁশখালী উপকূলের বেড়িবাঁধের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
তবে তা আগামী বর্ষার আগে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। তাহলে আগামী বর্ষায় বাঁশখালী উপকূলের বাসিন্দাদের কী হবে? তাদের জানমালের নিরাপত্তা কে দেবে?
আমরা আশা করি, আসন্ন বর্ষার আগেই বাঁশখালীর উপকূল রক্ষা বাঁধের প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করা হবে। পাশাপাশি নির্মাণকাজের এমন দুর্গতির প্রতিকার করতে হবে।