এ ছাড়া প্রায় দুই কোটি টাকা মূল্যের দুটি অপারেশন থিয়েটার দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। হাসপাতালের একমাত্র এক্স-রে মেশিনটি প্রায়ই বিকল থাকে এবং প্রায়ই ফিল্ম থাকে না। প্যাথলজি বিভাগ থাকলেও পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য রোগীদের পাঠানো হয় বাইরের ক্লিনিকে। বুধবার প্রকাশিত আরেকটি খবরে বলা হয়, সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেরও প্রায় একই রকম দুরবস্থা।
সারা দেশের প্রায় সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অবস্থা প্রায় একই রকম। খারাপ অবস্থা কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোরও। এমন অবস্থায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ৫০ শয্যার হাসপাতালগুলো ক্রমান্বয়ে ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হবে। এটি সময়েরও দাবি।
কিন্তু তার আগে বিদ্যমান হাসপাতাল সেবাকে মানসম্মত করতে হবে। আমরা আশা করি, শার্শা ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিত্সক ও লোকবল সংকট অবিলম্বে দূর করা হবে। পাশাপাশি এক্স-রে মেশিনসহ জরুরি রোগ নির্ণয় যন্ত্রপাতি ও লোকবলের ব্যবস্থা করতে হবে।