স্থানীয় কিছু শিল্পের তরল বর্জ্যও নদীতে ফেলা হচ্ছে। ফলে নদীর পানি ব্যবহার তো দূরের কথা, দুর্গন্ধের কারণে আশপাশ দিয়ে হাঁটাও যায় না।
জানা যায়, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী মেনিখালী নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ছয় কিলোমিটার। একসময় সোনারগাঁ পৌরসভাসহ পিরোজপুর, শম্ভুপুরা ও মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ৫৫টি গ্রামের মানুষ স্নান ও গৃহস্থালি কাজে ব্যবহারের পাশাপাশি ফসলি জমিতে সেচের জন্য এই নদীর পানির ওপর নির্ভরশীল ছিল।
কিন্তু এখন গৃহস্থালি কাজে ব্যবহারের তো প্রশ্নই ওঠে না, জমিতে সেচের কাজেও এই পানি ব্যবহার করা যায় না।