চীন এখন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ অর্থনৈতিক পরাশক্তি। প্রযুক্তি, সহজলভ্য পণ্য ও সময়ের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার অদম্য এক শক্তি নিয়ে সারা বিশ্বে বাণিজ্যের এক অপ্রতিরোধ্য পসরা সাজিয়ে বসেছে দেশটি। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সবটুকু সুফল তারা ঘরে তুলতে মরিয়া।
চীন বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক সহযোগী।
শতভাগ শুল্কছাড় পেয়েও বাংলাদেশ চীনে রপ্তানি বাড়াতে পারছে না কেন—এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে। ড. ইউনূসের ইমেজকে কাজে লাগিয়ে চীনের সঙ্গে ব্যবসা ও বিনিয়োগ বান্ধব সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।
চীনের বিনিয়োগকারীদের আরো বেশি হারে বাংলাদেশে বিনিয়োগের সুযোগ করে দিতে হবে, যাতে তাঁদের বিনিয়োগ করা কারখানায় উৎপাদিত পণ্য চীনে সহজে রপ্তানি করা যায়। পাশাপাশি দেশেও বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। ড. ইউনূসের এই সফরের মাধ্যমে এ সুফল যেন নেওয়া যায় নীতিনির্ধারকদের সে বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।