বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বাংলাদেশে বছরে এক লাখ ৬৭ হাজার ২৫৬ জন ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে এবং বছরে মারা যাচ্ছে এক লাখ ১৬ হাজার ৫৯৮ জন। স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন বলেন, ‘আমাদের যেহেতু ক্যান্সারের স্থায়ী কোনো নিবন্ধনব্যবস্থা নেই, তাই সঠিক পরিসংখ্যানও নেই।
ক্যান্সারের প্রাদুর্ভাব বা প্রকোপ বোঝার জন্য আমাদের নির্ভর করতে হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অব ক্যান্সার (আইএআরসি) প্রকাশিত গ্লোবোক্যানের ওপর। এখনো তৈরি করা যায়নি জাতীয় ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ কৌশলপত্র, কর্মপরিকল্পনা, কর্মসূচি ও নিবন্ধন।’
দেশে ক্যান্সার চিকিৎসার সুযোগ এখনো মূলত ঢাকা মহানগরীতে সীমিত। বিভাগীয় পর্যায়ে আটটি বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপনের চলমান প্রকল্পটি দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য দেশব্যাপী স্ক্রিনিং কর্মসূচি চালু করতে হবে।