জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটেও কাউকে কাউকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। দেখা গেছে, শারীরিক কোনো আঘাত নেই, কিন্তু তাঁরা মানসিক আঘাতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। মানসিক সমস্যাগ্রস্ত সবারই চিকিৎসা প্রয়োজন। তা না হলে সমস্যা আরো প্রকট হতে পারে।
ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচার বিদায় নিয়েছে। ক্ষমতায় এসেছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু যাঁদের অনেক ত্যাগের বিনিময়ে এই অর্জন, তাঁদের প্রতি কোনো ধরনের অবহেলা কাম্য নয়। রাষ্ট্র যেমন শারীরিকভাবে আঘাতপ্রাপ্তদের চিকিৎসায় সহায়তা করছে, একইভাবে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়াদেরও চিকিৎসার দায়িত্ব নিতে হবে।