বিস্তারিত আলোচনার পর অংশগ্রহণকারী সব রাজনৈতিক দল ও সুশীল নাগরিকের সবার মতামতের ভিত্তিতে যেসব সংস্কার নিয়ে সবাই ঐকমত্যে পৌঁছবে, সেগুলোতে সবাই স্বাক্ষর করবে। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য গঠন কমিশনের প্রথম বৈঠক হবে।
রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কার অবশ্যই একটি বড় কর্মযজ্ঞ। সংস্কারটি খুব জরুরি দরকার।
জনস্বার্থ উপেক্ষিত হওয়ায় অনেক ক্ষেত্রে রাজনীতির ওপর বীতশ্রদ্ধ হয়েছে সাধারণ মানুষ। এ জন্যই সংস্কার খুব জরুরি দরকার।
অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ এগিয়ে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত চলমান সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার গত মঙ্গলবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশে চলমান সংস্কার কর্মসূচির প্রতি বিশ্বব্যাংকের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য অপেক্ষা করছে অসম্ভবকে সম্ভব করার সুবিশাল কর্মপরিধি। আমাদের প্রত্যাশা, সরকারের সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আন্তরিক সহযোগিতায় সংস্কার বাস্তবায়িত হোক।