এই ড্রামগুলো ফুডগ্রেড বা খাদ্যবান্ধব উপকরণ দিয়ে তৈরি হয়নি। এগুলো নানা ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য, লুব্রিকেন্ট ও অন্যান্য তরল দ্রব্য পরিবহনের জন্য তৈরি। আবার একই ড্রাম বারবার ব্যবহারের কারণে এবং খোলার পর দীর্ঘ সময় ড্রামে তেল রাখার কারণে সেগুলোতে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। এসব বিবেচনায় ২০২২ সালের ১৬ মার্চের মধ্যে ড্রামে তেল বিক্রি বন্ধ করতে বলা হয়।
এরপর কয়েক দফা সময় বাড়ানো হয়। সর্বশেষ সময়সীমা হলো ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি। কে জানে, এর পরও আবার সময় বাড়ানো হবে কি না!
আমরা আশা করি, ভোজ্য তেলে ভিটামিন-এ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকার আইন অনুযায়ী কঠোর অবস্থান নেবে।