প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) যৌথ প্রচেষ্টায় ৩৪৩ জন প্রভাবশালী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে।
এসব অ্যাকাউন্টে পাওয়া গেছে ১৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। বিদেশে পাচার করা অর্থের ব্যাপারে অনুসন্ধানের পাশাপাশি অর্থ ফিরিয়ে আনার উদ্যোগও চলমান রয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়টিকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে।
আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা জোট এগমন্টের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে ১৭৭টি দেশ। এই জোটের পাশাপাশি আরো কিছু দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি রয়েছে বিএফআইইউয়ের।
আমাদের বিশ্বাস, মুদ্রাপাচারবিরোধী সব সংস্থা আন্তরিক হলে এবং সমন্বিতভাবে উদ্যোগ নিলে পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। একই সঙ্গে মুদ্রাপাচারের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হবে।