এসংক্রান্ত মোবাইল অ্যাপগুলো ব্লক করা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে, অনলাইন জুয়াড়িরা প্রতিনিয়ত কৌশল বদলায়, নতুন নতুন নামে ওয়েবসাইট বানিয়ে তাদের অবৈধ কর্মকাণ্ড চালানোর চেষ্টা করে। অনলাইন জুয়া বন্ধ করার জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা। মন্ত্রী জানান, তাঁরা সে চেষ্টাও করছেন।
বাংলাদেশ ডিজিটালি দ্রুত এগোচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চেষ্টা চলছে। অপরাধীরাও এসব প্রযুক্তির ব্যবহার ক্রমেই বেশি করে করতে থাকবে। এটাই বাস্তব। এই অপরাধ দমনে যথেষ্ট প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন) ব্যবহার করে চালানো হচ্ছে জুয়ার অ্যাপ।
অনুমোদনহীন গেটওয়ের মাধ্যমে বন্ধ হওয়া সাইট বা নতুন সাইট ব্রাউজ করে জুয়া খেলা চলছে। অনলাইন ক্যাসিনোর সাইটগুলোর ডোমেইন দেশের বাইরে। নির্ধারিত সময় পর পর এসব সাইটের আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ঠিকানা পরিবর্তন করে নিয়ন্ত্রণকারীরা। নজরদারির মাধ্যমে গেটওয়ে এবং প্রক্সি সার্ভার ব্যবহার বন্ধ করা না গেলে অনলাইন জুয়া আরো ভয়াবহ রূপ নেবে। তাই জরুরি ভিত্তিতে সচেতনতা সৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণমূলক কর্মকাণ্ড বাড়াতে হবে।