বোরো ধান উৎপাদনে বড় ধরনের বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে প্রায় ৬৫ লাখ টন সারের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে ২৬ লাখ টন ইউরিয়া, সাড়ে সাত লাখ টন টিএসপি (ট্রিপল সুপার ফসফেট), সাড়ে ১৬ লাখ টন ডিএপি (ডাই-অ্যামোনিয়া ফসফেট) এবং সাড়ে আট লাখ টন এমওপি সারের চাহিদা রয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য সারের চাহিদা প্রায় আট লাখ টন।
গত বৃহস্পতিবার চীনের পাওনা ৬০ লাখ ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। একই দিন আরো প্রায় দুই কোটি ৫৩ লাখ ডলার বকেয়া পরিশোধের জন্য অর্থ ছাড়করণ অনুমোদন করা হয়েছে। তা থেকে এসব দেশের পাওনা পরিশোধ করে আবার সার আমদানি শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে বোরো ধান। ডিসেম্বর মাসের শেষ দিকেই শুরু হয় বোরো চাষাবাদের প্রস্তুতি। আমরা মনে করি, তার আগেই আমদানি করা সার বাজারে সরবরাহ হওয়া প্রয়োজন। তাই যত দ্রুত সম্ভব সব বাধা-বিপত্তি কাটিয়ে সার আমদানি শুরু করতে হবে।