ঢাকার রামপুরা এলাকায় স্ত্রীসহ থাকতেন। ওই প্রতারকের দুই সহযোগীও রয়েছেন।
বাংলাদেশেও ১৯৮৮ সাল থেকে কিডনি প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বেচাকেনা বা বল প্রয়োগের আশঙ্কা থাকায় ১৯৯৯ সালেই কিডনি প্রতিস্থাপন আইন করা হয়।
সারা দুনিয়ায় কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্য দুই ধরনের দাতা পাওয়া যায়। আগে থেকে দান করে যাওয়া ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ ব্যক্তির কিডনি এবং নিকটাত্মীয়র স্বেচ্ছায় দান করা একটি কিডনি। বাংলাদেশে প্রথমটির প্রচলন নেই বললেই চলে। দ্বিতীয়টিও খুবই সীমিত আকারে প্রচলিত আছে। তাই কিডনি প্রতিস্থাপন অপরিহার্য এমন অনেক রোগীর স্বজনরা অনেক সময়ই দালালদের খপ্পরে পড়ে যায়।
মানবদেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বেচাকেনার এই অমানবিক ও নিষ্ঠুরতম প্রক্রিয়া কঠোরভাবে দমন করতে হবে। এর সঙ্গে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
কিডনি বিক্রি ঠেকাতে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার পাশাপাশি সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে সব মহলকে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে। আমরা চাই, এসংক্রান্ত আইনের যথার্থ প্রয়োগ হোক। দালালদের অবৈধ কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হোক।