ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, গত ১১ আগস্ট দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন ৫০ হাজার ৮৪৯ জন। ছুটিতে ছিলেন এক হাজার ৩৫ জন। ছুটি ছাড়াই অনুপস্থিত ছিলেন ৪১ হাজার ৯৩২ জন, যা মোট জনবলের প্রায় অর্ধেক (৪৪.৬৮ শতাংশ)।
মানুষের অসুখবিসুখ তো আর বলে-কয়ে হয় না কিংবা পরিস্থিতি বিবেচনা করেও হয় না। সাধারণত অসুখ গুরুতর হলেই মানুষ হাসপাতালে আসে। তাই গুরুতর এসব রোগীর চিকিৎসা নিশ্চিত করতে জরুরি ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক বা অন্যদের মধ্যে থাকা শঙ্কা কাটানোর উদ্যোগ নিতে হবে। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি এই ক্রান্তিকালে অতি সম্প্রতি অবসর নেওয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, নার্স, পুষ্টিবিদ ও জনস্বাস্থ্যবিদদেরও কাজে লাগানো যেতে পারে বলে মনে করেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
আমরা চাই, দেশের সব সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা দ্রুত নিশ্চিত করা হোক।