একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ২০১৫ সালে এক বছরের জন্য সাময়িকভাবে ও শর্ত সাপেক্ষে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
নির্ধারিত সময়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে ব্যর্থ হওয়ায় বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
এ ছাড়া আরো দুটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে ইউজিসি। এই দুই বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ক্যাম্পাস ও ভবনে স্থানান্তরে একাধিকবার নির্দেশ দিয়েছিল কমিশন।
নির্ধারিত সময় পার হলেও দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ না থাকায় কমিশন থেকে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, নিজস্ব ক্যাম্পাস না থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েছে অন্তত আরো এক ডজন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
ইউজিসি বলছে, এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে যারা মূলধারায় ফিরে আসার চেষ্টা করছে, তাদের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। যেসব বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবে, তাদের সহযোগিতা করা হবে।
ইউজিসি স্বীকার করছে, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন না মানার যে প্রবণতা ছিল, এখন থেকে কঠোরভাবে এসব দেখা হবে। শুধু শিক্ষার্থী ভর্তি আর সার্টিফিকেট বাণিজ্য করতে দেওয়া হবে না।
আমরা মনে করি, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরই আইন মেনে চলা উচিত। আইন অমান্যকারী প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে কঠোর হতে হবে।