নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও কৃষিজমিতে গড়ে উঠেছে ইটভাটা, কয়লার বদলে কাঠ পোড়ানো হচ্ছে, ফসলি জমির টপ সয়েল বা ওপরের মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে, ব্যবহার করা হচ্ছে ক্ষতিকর ড্রাম চিমনি ইত্যাদি। সমস্যা হচ্ছে, যাঁদের এসব দেখার কথা, তাঁরা বিশেষ কারণে দেখেও না দেখার ভান করেন।
অনেক ভাটামালিকের দাবি, প্রশাসনকে ‘ম্যানেজ’ করেই ইটভাটা চালাচ্ছেন তাঁরা। তাহলে এ দেশের পরিবেশ রক্ষা করবে কারা?
সম্প্রতি নবনিযুক্ত পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী জানিয়েছেন, রাজধানীর আশপাশে যে হাজারখানেক অবৈধ ইটভাটা রয়েছে, তার মধ্যে কমপক্ষে পাঁচ শ ইটভাটা আগামী ১০০ দিনের মধ্যে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। তাঁর কথায় আমরা আস্থা রাখছি।
আশা করছি, দ্রুততম সময়ে সারা দেশের সব অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধেই অনুরূপ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রচলিত পদ্ধতির ইটভাটার স্থলে পরিবেশসম্মত ইটভাটা স্থাপনে গুরুত্ব দিতে হবে। তার আগে বিদ্যমান আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে।