সামান্য কিছু পাওয়া গেলেও দাম নেওয়া হচ্ছে অনেক বেশি। এদিকে বন্যাকবলিত অনেক এলাকা থেকেই পানি নামতে শুরু করেছে। সেসব এলাকায় ব্যাপক হারে দেখা দিয়েছে ডায়রিয়াসহ পেটের পীড়া, জ্বর, সর্দি-কাশি ও নিউমোনিয়ার মতো বিভিন্ন রোগ। মেডিক্যাল টিম কাজ করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। ওষুধেরও অভাব রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে মানুষ সাধ্যমতো দান করছে। ব্যাংক, বীমা, শিল্প-প্রতিষ্ঠান ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে এই জাতীয় দুর্যোগের সময় আরো বেশি এগিয়ে আসা প্রয়োজন। ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনায় যেসব দুর্বলতা রয়েছে সেগুলো দ্রুত কাটিয়ে ওঠা প্রয়োজন।
ব্যক্তি বা গোষ্ঠীগতভাবে সংগৃহীত ত্রাণসামগ্রীও জেলা বা উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে বিতরণ করা প্রয়োজন। ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো বেশি করে এগিয়ে আসা প্রয়োজন। আমরা আশা করি, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই দুর্যোগ আমরা শিগগিরই কাটিয়ে উঠতে পারব।