গত শনিবার গাজীপুর প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতার কবল থেকে জান-মাল রক্ষার দাবি জানিয়েছেন গাজীপুরের এক নারী উদ্যোক্তা।
চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের ঘটনাও দ্রুত বাড়ছে। পাড়া-মহল্লায় কিশোর গ্যাং, মাস্তান-সন্ত্রাসীদের উৎপাতে মানুষ তটস্থ থাকছে। এক শ্রেণির মানুষ পুলিশ প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, মানবিক মূল্যবোধ—কোনো কিছুরই তোয়াক্কা করছে না। মানুষের মধ্যে অস্থিরতা বেড়ে গেছে।
সামান্য কারণেই খুনের ঘটনা ঘটছে। সমাজ, পরিবার বা প্রতিবেশীর সুসম্পর্ক কমছে।
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গণমাধ্যমে বহু আলোচনা হচ্ছে। আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারে জোরদার অভিযান চালাতে হবে। গোয়েন্দা তৎপরতা আরো বাড়াতে হবে। অপরাধীদের দ্রুত শাস্তি প্রদানের জন্য বিচারিক কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতে হবে। অপরাধীদের লালন-পালন ও ছত্রচ্ছায়া প্রদানকারীদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীগুলোকে আরো সক্রিয় হতে হবে। অপরাধীদের কঠোর হাতে দমন করতে হবে।
অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, এ ধরনের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যদের নিয়মিত অভিযানের মাধ্যমে তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমাদের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে আরো তৎপর হতে হবে। অপরাধীদের আইনের হাতে সোপর্দ করতে হবে।